কভিডের এই সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং সেই সাথে পুষ্টি নিশ্চিত করতে সন্ধি নিয়ে এলো জিংক সমৃদ্ধ চাল। এই চাল যেমন চিকন , তেমনি পুষ্টিকর। আর জিংক ওষুধ খেতে হবে না , ভাতের সাথেই এর প্রাপ্তি নিশ্চিত করবে সন্ধির জিংক সমৃদ্ধ চাল।
মানবদেহের প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানের মধ্যে জিংক একটি অত্যাবশ্যকীয় গৌণ উপাদান, যা দেহের বৃদ্ধি, গঠন ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় যা এই কভিডের সময় আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। দেহের শর্করা ও চর্বির বিপাক ক্রিয়ায় জিঙ্ক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পর্যাপ্ত পরিমাণে জিঙ্ক গ্রহণ না করলে শিশুদের খর্বাকৃতি ও দুর্বল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। জিংকের অভাবে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া হলে মারাত্মক আকার ধারণ করে, অনেক সময় মৃত্যুও হতে পারে।
গবেষণায় দেখা গেছে, স্বল্প মাত্রার দীর্ঘ সময় ধরে জিঙ্ক গ্রহণ অধিক হারে স্বল্প সময়ে জিঙ্ক গ্রহণের চেয়ে বেশি কার্যকরী। ব্রি উদ্ভাবিত ব্রিধান ৮৪ জিঙ্কসমৃদ্ধ ধান যা শিশু ও গর্ভবতীর শরীরে জিংক চাহিদার ৪০ % পূরণ করবে। শরিয়তপুরের প্রান্তিক চাষীর ক্ষেত থেকে সংগৃহিত এই চালটা দেখতে সামান্য লালচে তবে লম্বাটে ও চিকন। গর্ভবতী, হৃদরোগী, ডায়াবেটিক রোগী এবং উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য এই চালের ভাত বিশেষ উপযোগী। প্রতি কেজি চালে ২৭.৬ মিলিগ্রাম জিংক , ৯.৭ % প্রোটিন , ১০.১ মিলিগ্রাম আয়রণ বিদ্যমান। তাই সন্ধির জিঙ্কসমৃদ্ধ চাল খান এবং প্রতিদিনের খাদ্যনিরাপত্তার সাথে পুষ্টিনিরাপত্তাও নিশ্চিত করুন।
কিনতে ক্লিক করুনঃজিংক সমৃদ্ধ চাল