Shop
প্রিমিয়াম গাঁওয়া ঘি [Ghee]
425.00৳ – 1,600.00৳
সন্ধির ঘী সন্তানের পাতে দিলে আর লাগে কী ? আমাদের ঘী প্রকৃতির মতোই বিশুদ্ধ । ৪০ লিটার খাঁটি দুধের ননী থেকে সন্ধির ১ লিটার ঘী তৈরী হয় । কোন ধরনের essence বা food colour ব্যবহার করা হয় নি। আপনার সুস্বাস্হ্যের জন্য নিশ্চিন্তে বিশ্বাস রাখুন আমাদের ঘী তে।
ঘি – নাম শুনলেই যেন মনটা ভরে যায়। গরম ভাতে একটু ঘি হলেই যেন পুরো ভাতটা নিমিষেই খাওয়া হয়ে যায়।ভাতের সঙ্গে ঘি মিশিয়ে খেলে শরীরে দীর্ঘক্ষণ শক্তি থাকে। ঘি এর ব্যবহার সেই প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে। বিশেষ কিছু খাবারের স্বাদ বাড়াতে যেমন কাচ্চি বিরিয়ানীসহ আরো অন্যান্য খাবার তৈরিতে ঘিয়ের প্রয়োজন হয়।
খাঁটি ঘিয়ের রয়েছে বিস্ময়কর কিছু গুণ; যা শরীরের জন্য দারুণ উপকারী। এটি স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা সম্পৃক্ত চর্বির উৎস। যদিও ঘি খাওয়ার বিষয়ে নানা বিতর্ক রয়েছে, তবে আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে ঘি স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বলে বর্ণনা করা হয়েছে।
সর্দি-কাশি সারাতে, দুর্বলতা কাটাতে, ত্বকের সমস্যা দূর করতে ঘি ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া ঘিয়ে পেঁয়াজ ভেজে খেলে গলা ব্যথা সারে। চ্যবনপ্রাশ তৈরির অন্যতম উপকরণ এটি। ‘ইন্ডিয়ান জার্নাল অব মেডিকেল রিসার্চ’ এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
ভারতের প্রখ্যাত পুষ্টিবিদ সন্ধ্যা গুগনানির মতে, শীতকালই ঘি খাওয়ার উপযুক্ত সময়। এ সময় এটি সহজে হজম হয় ও শরীর গরম রাখে। এতে ভিটামিন এ, ডি, ই ও কে আছে।
দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার পাশাপাশি পেশি সুগঠিত রাখতে ঘি কার্যকর। এ ছাড়া শীতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া ঠেকাতে পারে ঘি। প্রতিদিন সকালে এক বা দুই চা-চামচ ঘি খাওয়া যেতে পারে। এরপর গ্রিন টি বা সাধারণ চা ও কফি খেলে উপকার পাওয়া যায়।
ঘি অবশ্য অল্প পরিমাণে খাওয়াই ভালো। যাঁদের কোলস্টেরলের সমস্যা আছে তাঁদের ঘি এড়িয়ে চলা উচিত।
প্রতিদিন কেন এক চামচ ঘি খাবেন:
১. ত্বকের শুষ্কতা দূর করে তা আর্দ্র রাখে।
২. ভিটামিন এ থাকায় এটি চোখের জন্য ভালো। গ্লুকোমা রোগীদের জন্য উপকারী। এটি চোখের চাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
৩. ঘি খেলে যে হরমোন নিঃসরণ হয়, এতে শরীরের সন্ধিগুলো ঠিক থাকে।
৪. এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ বলে অন্য খাবার থেকে ভিটামিন ও খনিজ শোষণ করে শরীরকে রোগ প্রতিরোধে সক্ষম করে তোলে।
৫. পোড়া ক্ষত সারাতে কাজ করে ঘি। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে আছে ঘি খেলে মস্তিষ্কের ধার বাড়ে ও স্মৃতিশক্তি বাড়ে।
তথ্যসূত্র: টিএনএন।
চার ভাবে ঘি উৎপন্ন করা যায় দুধ হতে:
১.ছানার পানি থেকে (মিস্টির দোকানে এটা সবসময় পাওয়া যায় যা বিশেষ করে রান্নার কাজে ব্যবহৃত হয় যদিও আমরা কাঁচা খেয়ে থাকি)
২.দই হতে ঘি তৈরিও একটি সনাতন পদ্ধতি যা এখনও খুব সমাদৃত।দেখতে কিছুটা ধূসর বর্নের।
৩.ক্রিম সেপারেটর /দুধ হতে ক্রিম আলাদা করে যা সবচাইতে জনপ্রিয় ও সহজে ঘি তৈরির রেসিপি।
৪.স্বাদে গন্ধে সবচাইতে জনপ্রিয়, তৈরিতে কঠিন হলো সরের ঘি।
এখন থেকে নিয়মিত #সরের_ঘি পাবেন আমাদের কাছে।
Weight | .500 kg |
---|---|
Weight | 250 gm, 500 gm, 1 kg |
Customer reviews
Reviews
There are no reviews yet.
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.